Wellcome to National Portal

৮নং শংকরপুর ওয়েবপোর্টালে আপনাকে স্বাগতম।"নির্ভুল জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন করব, শুদ্ধ তথ্য ভান্ডার গড়ব । নাগরিক অধিকার করতে সুরক্ষন, ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন । " চলে আসুন ৮নং শংকরপুর ইউনিয়ন পরিষদে,নিভূল জন্ম-মিৃত্যু নিবন্ধন করুন। বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ কল্পে যোগাযোগ করুন -হটলাইন নম্বর: 109 এবং টেলিফোন নম্বর : 02589921043 এবং নারী ও শিশু নির্যাতন হলে ফোন করুন : 999। মোঃ আতাউর রহমান,চেয়ারম্যান,৮নং শংকরপুর ইউনিয়ন পরিষদ-০১৭১৫৫৭৭৪৬০। এখন থেকে ৮নং শংকরপুর ইউনিয়নে অনলাইনে ট্রেড লাইসেন্স প্রদান করা হচ্ছে, প্রয়োজনীয় যা কাগজ লাগবে-১কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি,ভোটার আইডি কার্ড,হোল্ডিং নং ও ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
মোহনপুর রাবার ড্যাম
স্থান

মোহনপুর ব্রিজ সংলগ্ন, ৮নং শংকরপুর ইউপি, দিনাজপুর সদর,দিনাজপুর।

কিভাবে যাওয়া যায়

দিনাজপুর শহর হইতে ১৭ কি:মি: দক্ষিত পুর্বে অবস্থিত মোহনপুর রাবার ড্যাম

যোগাযোগ

সভাপতি

মোহনপুর রাবার ড্যাম কমিটি

দিনাজপুর সদর,দিনাজপুর।

বিস্তারিত

বোরো মৌসুমে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় আবাদ নিয়ে দূশ্চিন্তায় থাকতেন দিনাজপুর সদর ও চিরিরবন্দর উপজেলার কয়েক হাজার কৃষক। দেড় থেকে দুশ ফিট গর্ত করে পাম্পের সাহায্যে জামিতে পানি দিতে হত তাদের।

কিন্তু আত্রাই নদীতে রাবার ড্যাম নির্মাণ হওয়ায় সেই চিত্র এখন পাল্টে গেছে। রাবার ড্যাম থেকে সেচ সুবিধা নিতে কৃষকদের দিতে হচ্ছে না কোনো অতিরিক্ত খরচ। এতে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন তারা। উৎপাদন হচ্ছে প্রায় সাত হাজার মেট্রিক টন অতিরিক্ত খাদ্যশস্য। এছাড়া এই প্রকল্পের মাধ্যমে আত্রাই ও কাকড়া নদীর ৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ পানিতে মাছ চাষের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।   দিনাজপুর শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার পূর্বে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ সড়কের সদর উপজেলার শংস্করপুর ইউনিয়নের মোহনপুর আত্রাই নদীর উপর নির্মিত রাবার ড্যামটি ২০১৩ সালের ২২ অক্টোবর উদ্বোধন করা হয়। শংকরপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন জানান, ১৩৫ মিটার দীর্ঘ এই রাবার ড্যামটি দিনাজপুর সদর ও চিরিরবন্দর উপজেলাবাসীর জন্য আশির্বাদ বয়ে এনেছে। মোহনপুর আত্রাই নদীর উপর এই রাবার ড্যাম নির্মাণ হওয়ায় সদর উপজেলার শংস্করপুর, শেখপুরা, ফাজিলপুর, শশরা, উথরাইল ইউনিয়ন এবং চিরিরবন্দরের সাইতারা, আব্দুলপুর, ভিয়াইল এবং আউলিয়া পুকুর ইউনিয়নের হাজার হাজার হেক্টর জমি সেচ সুবিধার আওতায় এসেছে। এতে উপকৃত হয়েছেন দুই উপজেলার হাজার হাজার পরিবার।