Wellcome to National Portal

৮নং শংকরপুর ওয়েবপোর্টালে আপনাকে স্বাগতম।"নির্ভুল জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন করব, শুদ্ধ তথ্য ভান্ডার গড়ব । নাগরিক অধিকার করতে সুরক্ষন, ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন । " চলে আসুন ৮নং শংকরপুর ইউনিয়ন পরিষদে,নিভূল জন্ম-মিৃত্যু নিবন্ধন করুন। বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ কল্পে যোগাযোগ করুন -হটলাইন নম্বর: 109 এবং টেলিফোন নম্বর : 02589921043 এবং নারী ও শিশু নির্যাতন হলে ফোন করুন : 999। মোঃ আতাউর রহমান,চেয়ারম্যান,৮নং শংকরপুর ইউনিয়ন পরিষদ-০১৭১৫৫৭৭৪৬০। এখন থেকে ৮নং শংকরপুর ইউনিয়নে অনলাইনে ট্রেড লাইসেন্স প্রদান করা হচ্ছে, প্রয়োজনীয় যা কাগজ লাগবে-১কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি,ভোটার আইডি কার্ড,হোল্ডিং নং ও ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আত্রাই নদী

আত্রাই নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী নদীটির বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য ২৬৯ কিলোমিটার এবং ভারতের অংশের দৈর্ঘ্য ১২১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১৭৭ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক আত্রাই নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ০২।

প্রবাহ

আত্রাই নদীটি পশ্চিম বাংলা এবং বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়। নদীটির সর্বমোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২৪০ মাইল (৩৯০ কিলোমিটার)। এটির সর্বোচ্চ গভীরতা ৯৯ ফুট (৩০ মিটার)। অতীতে এই নদীকে আত্রেই নামে ডাকা হতো এবং মহাভারতে এটির উল্লেখ রয়েছে। করতোয়া নদীর সাথে এটির সংযোগ রয়েছে।

এটির উৎপত্তি পশ্চিম বাংলায় এবং এটি বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আবার ভারতে প্রবেশ করেছে।এটি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলারকুমারগঞ্জ এবং বালুরঘাট ব্লকের মধ্যে দিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। দিনাজপুর জেলায় নদীটি গবুরা এবং কঙ্করা নামে দুটি নদীতে বিভক্ত হয়েছে।এটা বরেন্দ্র ভূমি অতিক্রম করে এবং চলন বিলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়।নদীটি বার মাসই মাছ ধরার জন্য উপযোগী থাকে। যদিও বর্ষাকালে নদীটি প্রায়ই অনেক অঞ্চলে বন্যা ঘটিয়ে থাকে।

প্রারম্ভিক ইতিহাস

আত্রাই নদীটি আগে উত্তর বাংলার বিখ্যাত নদী ছিল কারণ তিস্তার পানি গঙ্গায় পতিত হওয়ার জন্য এটি ছিল প্রধান প্রণালী। ১৭৮৭ সালে তিস্তা তার প্রাচীন নদীগর্ভ থেকে ভেঙ্গে বের হয়ে আসে এবং নিজে থেকে একটি নতুন ও প্রশস্ত প্রণালী খনন করে ব্রহ্মপুত্রে এসে পড়ে। এর পর থেকে আত্রাই তার গুরুত্ব হারায় এবং এখন এর অল্প কিছু সংখ্যক শ্রেষ্ঠত্বের চিহ্ন রয়েছে।

রাজশাহী থেকে চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি জেলাটিতে প্রবেশ করে এবং নুরনগরের নিকটে হুড়াসাগর নদীতে এসে পড়ে।